মোহাম্মদপুর বাস ষ্টান্ড হতে শিয়া মসজিদ হয়ে শ্যামলী পর্যন্ত একটি সড়ক রয়েছে, যা রিং রোড হিসাবে পরিচিত। এই রিং রোডটি বর্তমানে অত্যন্ত ব্যস্ত একটি সড়ক। প্রতিদিন এই সড়ক হতে উত্তরা ও রামপুরা রুটে যাত্রিবাহী বাস চলাচল করে। এই এলাকায় বেশ কিছু শপিং মল এবং বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠায় প্রতিদিন যানজটের সৃষ্টি হয়। অনেক প্রতিষ্ঠার ও টোকিও ষ্কয়ার শপিং মল তাদেও ক্রেতাদেও সুবিধার্থে পাকিং ব্যভস্থা রাখলেও বিশেষ করে মোহাম্মদ পুর কৃষি বাজারে যাওয়ার পথে একটি শপিং মল রয়েছে। যার নাম প্রিন্স শপিং মল।

যে শপিং মলের কোন পার্কি ব্যবস্থা নেই। পার্কি এর স্থানে তাদের পণ্য বিক্রির দোকান। ফলে প্রতিদিন কেনাকাটা করতে আসা ক্রেতারা তাদের প্রাইভেট কার প্রিন্স শপিং মলের সামনের রাস্তা দখল করে পার্কিং করে। প্রিন্স শপিং মলের নিয়োজিত গার্ড বাহিনী এই্ রাস্তা দখল করে পার্কিং করার ব্যাপারে সাহায্য করে। এর ফলে প্রতিদিন মোহাম্মদপুর কৃষি বাজার থেকে বের হওয়া আর বাজারে যাওয়ার সময় প্রিন্স শপিং মলের সামনে যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রিন্স শপিং মলের আর একটি শাখা আছে রিং রোডের ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতালের পরে। সেখানেও একই অবস্থা। পুলিশ সার্জেন্টকে মাঝে মাঝে এই অবৈধ পাকিং এর জন্য প্রিন্স শপিং মলের সামনের প্রাইভেট কারের বিরুদ্ধে মামলা করতে দেখা যায়। কিন্তু পরের দিন আবার অবৈধ পাকিং দেকা যায় প্রিন্স শপিং মলের সামনে। রাজউকের মাধ্যমে অনুমোদন করা প্রতিটি ভবনের পাকিং ব্যবস্থা থাকা বাধ্যতামুলক। সেখানে প্রিন্স শপিং মলের প্রতিটি শাখা কেন পাকিং সুবিধা না রেখে শপিং মল করলো তা সাধারণ ক্রেতাদের কাছে বোধগম্য নয়।