Friday, November 14, 2025
Homeবাংলাদেশভারতে ই-অরেঞ্জের পৃষ্ঠপোষক পুলিশ পরিদর্শক সোহেল রানা রিমান্ডে

ভারতে ই-অরেঞ্জের পৃষ্ঠপোষক পুলিশ পরিদর্শক সোহেল রানা রিমান্ডে

ভারতে আটক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের কথিত পৃষ্ঠপোষক বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুক্রবার রাতেই স্থানীয় মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ। সোহেলের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত সব জিনিস মেখলিগঞ্জ পুলিশের হাতে হস্তান্তর করা হয়। এরপর শনিবার তাকে কোচবিহার জেলা আদালতে তোলা হলে, তার ৩ দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এর আগে সীমান্ত টপকে ভারতে প্রবেশের সময় তাকে আটক করে বিএসএফ।

শনিবার বিএসএফের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত সংলগ্নন এলাকা থেকে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় এক বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করে ১৪৮ নম্বর ব্যাটালিয়নের সদস্যরা। বিএসএফের ওই দলের নেতৃত্বে ছিলেন বাহিনীর উত্তরবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজি) রবি গান্ধী। চ্যাংড়াবান্ধা সীমান্তে তাকে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে সন্দেহ হয় বিএসএফের। এর পরেই তাকে আটক করে শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রাথমিকভাবে তার নাম জানা যায় শেখ সোহেল রানা, ৪৬ বছর বয়সী এই ব্যক্তি বাংলাদেশের গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া জেলার গিমাডাঙা গ্রামের বাসিন্দা। ’

এতে আরও বলা হয়, ‘তল্লাশি চালিয়ে তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৪টি ব্যাংক ডেবিট কার্ড, ২০ মার্কিন ডলার, ১৫ ইউরো, বাংলাদেশি মোবাইল সিম সহ ২টি দামি মোবাইল ফোন এবং বেশ কিছু ওষুধ। প্রাথমিক জেরায় আটক সোহেল রানা জানান, গত ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে বাসে করে লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রামে পৌঁছান। ৩ সেপ্টেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ অবৈধভাবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করেন।

আর সীমান্ত অতিক্রম করতে বাবু নামে এক বাংলাদেশি দালালকে ১০ হাজার টাকাও দেন সোহেল।

জানা গেছে, ২০০৩ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর পদে যোগ দেয় সোহেল রানা। শুক্রবার তাকে আটক করার পরই তার পরিচয় নিশ্চিত হতে বিএসএফের তরফে যোগাযোগ করা হয় বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সঙ্গে। এরপর বাংলাদেশ পুলিশের অনুরোধে আরও তথ্য পেতে রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হয়। এরপরই বেরিয়ে আসে সোহেল রানার আর্থিক কেলেঙ্কারির পর গা ঢাকা দেওয়া চাঞ্চল্যকর তথ্য।
সোহেল রানা স্বীকার করেছেন অবৈধভাবে ভারত সীমান্ত পার হয়ে নেপালের কাঠমাণ্ড যেতে চেয়েছিলেন। পরে সেখান থেকে ইউরোপে পাড়ি দেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল তার।

পুলিশ পরিদর্শক সোহেল রানা রিমান্ডে

ভারতে আটক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের কথিত পৃষ্ঠপোষক বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুক্রবার রাতেই স্থানীয় মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ। সোহেলের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত সব জিনিস মেখলিগঞ্জ পুলিশের হাতে হস্তান্তর করা হয়। এরপর শনিবার তাকে কোচবিহার জেলা আদালতে তোলা হলে, তার ৩ দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এর আগে সীমান্ত টপকে ভারতে প্রবেশের সময় তাকে আটক করে বিএসএফ।

শনিবার বিএসএফের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত সংলগ্নন এলাকা থেকে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় এক বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করে ১৪৮ নম্বর ব্যাটালিয়নের সদস্যরা। বিএসএফের ওই দলের নেতৃত্বে ছিলেন বাহিনীর উত্তরবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজি) রবি গান্ধী। চ্যাংড়াবান্ধা সীমান্তে তাকে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে সন্দেহ হয় বিএসএফের। এর পরেই তাকে আটক করে শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রাথমিকভাবে তার নাম জানা যায় শেখ সোহেল রানা, ৪৬ বছর বয়সী এই ব্যক্তি বাংলাদেশের গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া জেলার গিমাডাঙা গ্রামের বাসিন্দা। ’

এতে আরও বলা হয়, ‘তল্লাশি চালিয়ে তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৪টি ব্যাংক ডেবিট কার্ড, ২০ মার্কিন ডলার, ১৫ ইউরো, বাংলাদেশি মোবাইল সিম সহ ২টি দামি মোবাইল ফোন এবং বেশ কিছু ওষুধ। প্রাথমিক জেরায় আটক সোহেল রানা জানান, গত ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে বাসে করে লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রামে পৌঁছান। ৩ সেপ্টেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ অবৈধভাবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করেন।

আর সীমান্ত অতিক্রম করতে বাবু নামে এক বাংলাদেশি দালালকে ১০ হাজার টাকাও দেন সোহেল।

জানা গেছে, ২০০৩ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর পদে যোগ দেয় সোহেল রানা। শুক্রবার তাকে আটক করার পরই তার পরিচয় নিশ্চিত হতে বিএসএফের তরফে যোগাযোগ করা হয় বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সঙ্গে। এরপর বাংলাদেশ পুলিশের অনুরোধে আরও তথ্য পেতে রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হয়। এরপরই বেরিয়ে আসে সোহেল রানার আর্থিক কেলেঙ্কারির পর গা ঢাকা দেওয়া চাঞ্চল্যকর তথ্য।
সোহেল রানা স্বীকার করেছেন অবৈধভাবে ভারত সীমান্ত পার হয়ে নেপালের কাঠমাণ্ড যেতে চেয়েছিলেন। পরে সেখান থেকে ইউরোপে পাড়ি দেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল তার।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

সর্বাধিক জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য