Tuesday, June 24, 2025
Homeবাংলাদেশ‘লজিক ছাড়া তেলের দাম বাড়ানো হয়নি’

‘লজিক ছাড়া তেলের দাম বাড়ানো হয়নি’

যুক্তি ছাড়া জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়নি বলে মন্তব্য করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলে দেশের ভোক্তারা তার সুফল পাবে।

রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে বন্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের বন্ড লাইসেন্স অ্যাপ্লিকেশন মডিউলের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

যুক্তি ছাড়া জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়নি বলে মন্তব্য করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলে দেশের ভোক্তারা তার সুফল পাবে।

রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে বন্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের বন্ড লাইসেন্স অ্যাপ্লিকেশন মডিউলের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

হঠাৎ এতো মূল্যবৃদ্ধির যৌক্তিকতা কী এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আশপাশের দেশগুলোর কী অবস্থা? এখানে যে দাম বাড়ানো হয়েছে লজিক ছাড়া বাড়ানো হয়নি। বারবার বলছি, যখন দাম বাড়বে আমাদের জনগণের প্রতি লক্ষ্য থাকে- তা হলো কতটুকু বাড়বে, কতটুকু সহ্য করতে পারবে। বিশ্ববাজারের কম দামের জ্বালানি তেল দেশের বাজারে আসলে দাম কমে যাবে।

স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ ব্যবস্থা চালু করা হবে কিনা জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, এই মুহূর্তে সেটা বলতে পারব না। তবে আমরা এলপিজি গ্যাসের মূল্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারণ করছি। জ্বালানি তেলের ক্ষেত্রেও আস্তে আস্তে চালু হবে।

তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলে দেশের ভোক্তারা তার সুফল পাবে। সারাবিশ্বে এখন তেলের দাম কমছে। আমরাও কম দামে কেনা শুরু করেছি। এগুলো যখন দেশে এসে পৌঁছাবে তখন আমাদের চাপ থাকবে না। আমি মনে করি দেশের ভোক্তারা কম দামে ব্যবহার করতে পারবেন।

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গে অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তে মানুষের কষ্ট হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ভালোর জন্য মাঝে মাঝে কষ্ট করতে হয়।

রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেন, কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের মাধ্যমে বন্ড লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিকতর সেবা প্রদান এবং সরকারি রাজস্বের সুরুক্ষা নিশ্চিত করতে বন্ড লাইসেন্স অ্যাপ্লিকেশন কাজ করবে। ২০১৭ সালে প্রকল্পটি নেওয়া হয়। ২০২৩ সালে কাজ শেষ হবে। প্রকল্পটি শেষ হলে ব্যবসা পরিচালন ব্যয় ও সময় হ্রাস পাবে এবং সেবা প্রদানের প্রতিটি ক্ষেত্রে জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

সর্বাধিক জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য