ঢাকায় ১২০ কোম্পানির ৬ হাজার বাসের মধ্যে ১৯৬টি সিএনজিচালিত বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি।
বুধবার দুপুরে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউয়ের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ এ তথ্য জানিয়েছেন।
সিএনজিচালিত বাসের সংখ্যা নিয়ে সংবাদমাধ্যমে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি।
এনায়েত উল্যাহ বলেন, গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে বাস-মিনিবাসের ভাড়া পুননির্ধারণ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। বলা হচ্ছে, ঢাকা এবং দূরপাল্লার বাস-মিনিবাসের ৮০-৯০ শতাংশ সিএনজিচালিত। এসব বাসে বেশি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়। কিন্তু আমরা ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় ১২০টি কোম্পানির মধ্যে মাত্র ১৩ কোম্পানির ১৯৬টি বাস সিএনজিচালিত পেয়েছি। এটি মোট গণপরিবহনের মাত্র ৩ দশমিক ২৬ শতাংশ।
তিনি আরও বলেন, ১০-১২ বছর আগে ঢাকায় গ্যাসচালিত গাড়ি চলাচল করতো। এখন এসব বাসের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে। বর্তমানে যে কয়েকটি বাস চলছে সেগুলোতে আগামী তিনদিনের মধ্যে ডিজেল ও সিএনজিচালিত বাসে স্টিকার লাগানো হবে। তখন বিআরটিএ’র নির্ধারিত ভাড়া নিতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় সিটিং সার্ভিস এবং গেইট লক সার্ভিস থাকবে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব এনায়েত উল্যাহ। রাজধানীতে আর ওয়েবিলে বাস চলবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।


















